শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, নরসিংদীর পলাশের ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানার নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ৮০ দশমিক ৩ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।পুরো কাজ সম্পন্ন হলে এখান থেকে বছরে উৎপাদন হবে ১০ লাখ টন সার। শনিবার(১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নির্মাণাধীন সার কারখানাটি পরিদর্শনের পর তিনি এ কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, সরকার কৃষকের স্বার্থে বরাবরই ভর্তুকি দিয়ে আসছে।দেশে ভবিষ্যতে সারের কোনো সংকট থাকবে না। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে এই সার কারখানাটি ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু করবে। তখন, বছরে ১০ লক্ষ টন সার উৎপাদন হবে, যা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি সম্ভব হবে।বেশ দ্রুত গতির সঙ্গে এই কারখানার কাজ শেষ হচ্ছে।এসময় উপস্থিত ছিলেন,শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, নরসিংদী-২ এর সাংসদ ডা: আনোয়ারুল আশরাফ খাঁন দিলীপ,শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, পলাশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা আফসানা চৌধুরী ও সার কারখানা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক রাজিউর রহমান মল্লিক।ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক মোঃ রাজিউর রহমান মল্লিক জানান, দেশে ইউরিয়া সারের উৎপাদন বাড়াতে নরসিংদীর পলাশে এশিয়ার সর্ববৃহৎ এ সার কারখানাটি নির্মিত হচ্ছে।বর্তমান সরকারের মেগা প্রকল্পের একটি ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা প্রজেক্ট।যার দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন। কারখানাটি উৎপাদনে এলে এখান থেকে পাওয়া যাবে বছরে ১০ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার। আমদানি নির্ভরতা কমে ৫ ভাগের ১ ভাগে নেমে আসবে।